সীতা সম্পর্কিত কিছু বিতর্কিত তথ্য, যার সবটা ‘রামায়ণ’-এ নেই
★★★সীতা সম্পর্কিত কিছু বিতর্কিত তথ্য, যার সবটা ‘রামায়ণ’-এ নেই★★★
-----------------------------------------------------------------------------------
অনেক সময়েই এই তথ্যগুলি
মহাকবি রচিত মহাকাব্যের
সঙ্গে একমত নয়। কিন্তু
পরবর্তী কালে রচিত পুরাণ,
‘অদ্ভুত রামায়ণ’-এর মতো গ্রন্থ
ইত্যাদিতে এই সব তথ্য জাঁকজমক
সহকারে পরিবেশিত হয়েছে।
-----------------------------------------------------------------------------------
অনেক সময়েই এই তথ্যগুলি
মহাকবি রচিত মহাকাব্যের
সঙ্গে একমত নয়। কিন্তু
পরবর্তী কালে রচিত পুরাণ,
‘অদ্ভুত রামায়ণ’-এর মতো গ্রন্থ
ইত্যাদিতে এই সব তথ্য জাঁকজমক
সহকারে পরিবেশিত হয়েছে।
সীতা ‘রামায়ণ’-এর প্রধানতম চরিত্র।
মহাকবি বাল্মীকি তাঁকে
সর্বগুণান্বিতা নারী হিসেবেই
এঁকেছেন। তা সত্ত্বেও তাঁর বিষয়ে এমন
কিছু তথ্য ‘রামায়ণ’ এবং ‘রামায়ণ’-এর
বাইরে কিছু গ্রন্থ সন্নিবিষ্ট রয়েছে,
যাদের বিশ্বাস করাই কঠিন হয়ে
দাঁড়ায়। অনেক সময়েই এই তথ্যগুলি
মহাকবি রচিত মহাকাব্যের সঙ্গে
সাযুজ্যপূর্ণ নয়। কিন্তু পরবর্তী কালে
রচিত পুরাণ, ‘অদ্ভুত রামায়ণ’-এর মতো
গ্রন্থ ইত্যাদিতে এই সব তথ্য জাঁকজমক
সহকারে পরিবেশিত হয়েছে। এতে
সীতার মহিমা মোটেই ক্ষুণ্ণ হয়। না,
বরং আরও রহস্য ঘিরে ধরে তাঁর
চরিত্রকে।
• ‘অদ্ভুত রামায়ণ’ থেকে জানা যায়,
সীতা নাকি রাবণ ও মন্দোদরীর কন্যা।
তাঁর জন্মের আগে গণকরা জনিয়েছিলেন,
তিনি নাকি রাবণের ধ্বংসের কারণ
হবেন। তাই রাবণ তাঁকে পরিত্যাগ
করেন।
• ‘রামায়ণ’-এর কিছু অন্য লিখন জানায়,
রাবণ নাকি প্রকৃত সীতাকে হরণ
করেননি। যাকে রাবণ হরণ করেছিলেন,
সে মায়াসীতা। দেবী পার্বতী আসল
সীতাকে লুকিয়ে রেখেছিলেন এবং
রাম-রাবণের যুদ্ধের পরে আসল সীতা
প্রকট হন। মায়াসীতা নাকি পরে
দ্রৌপদী হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন।
• ‘আনন্দ রামায়ণ’ নামক গ্রন্থে বলা
হয়েছে, রাজা পদ্মাক্ষের কন্যা পদ্মাই
নাকি পরবর্তী জন্মে সীতা হন। রাবণ
পদ্মার শ্লীলতাহানি করতে চাইলে
তিনি আগুনে আত্মঘাতী হন। পরজন্মে
তিনিই সীতা হিসবে অবতীর্ণা হন এবং
রাবণের ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়ান।
• আর একটি প্রচলিত ধারণা এই— সীতা
পূর্বজন্মে ছিলেন বেদবতী নামে এক
পুণ্যবতী নারী। রাবণ তাঁর শ্লীলতাহানি
করতে চাইলে তিনি রাবণকে অভিশাপ
দেন যে, তিনি পরবর্তী জন্মে রাবণকে
হত্যা করবেন।
মহাকবি বাল্মীকি তাঁকে
সর্বগুণান্বিতা নারী হিসেবেই
এঁকেছেন। তা সত্ত্বেও তাঁর বিষয়ে এমন
কিছু তথ্য ‘রামায়ণ’ এবং ‘রামায়ণ’-এর
বাইরে কিছু গ্রন্থ সন্নিবিষ্ট রয়েছে,
যাদের বিশ্বাস করাই কঠিন হয়ে
দাঁড়ায়। অনেক সময়েই এই তথ্যগুলি
মহাকবি রচিত মহাকাব্যের সঙ্গে
সাযুজ্যপূর্ণ নয়। কিন্তু পরবর্তী কালে
রচিত পুরাণ, ‘অদ্ভুত রামায়ণ’-এর মতো
গ্রন্থ ইত্যাদিতে এই সব তথ্য জাঁকজমক
সহকারে পরিবেশিত হয়েছে। এতে
সীতার মহিমা মোটেই ক্ষুণ্ণ হয়। না,
বরং আরও রহস্য ঘিরে ধরে তাঁর
চরিত্রকে।
• ‘অদ্ভুত রামায়ণ’ থেকে জানা যায়,
সীতা নাকি রাবণ ও মন্দোদরীর কন্যা।
তাঁর জন্মের আগে গণকরা জনিয়েছিলেন,
তিনি নাকি রাবণের ধ্বংসের কারণ
হবেন। তাই রাবণ তাঁকে পরিত্যাগ
করেন।
• ‘রামায়ণ’-এর কিছু অন্য লিখন জানায়,
রাবণ নাকি প্রকৃত সীতাকে হরণ
করেননি। যাকে রাবণ হরণ করেছিলেন,
সে মায়াসীতা। দেবী পার্বতী আসল
সীতাকে লুকিয়ে রেখেছিলেন এবং
রাম-রাবণের যুদ্ধের পরে আসল সীতা
প্রকট হন। মায়াসীতা নাকি পরে
দ্রৌপদী হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন।
• ‘আনন্দ রামায়ণ’ নামক গ্রন্থে বলা
হয়েছে, রাজা পদ্মাক্ষের কন্যা পদ্মাই
নাকি পরবর্তী জন্মে সীতা হন। রাবণ
পদ্মার শ্লীলতাহানি করতে চাইলে
তিনি আগুনে আত্মঘাতী হন। পরজন্মে
তিনিই সীতা হিসবে অবতীর্ণা হন এবং
রাবণের ধ্বংসের কারণ হয়ে দাঁড়ান।
• আর একটি প্রচলিত ধারণা এই— সীতা
পূর্বজন্মে ছিলেন বেদবতী নামে এক
পুণ্যবতী নারী। রাবণ তাঁর শ্লীলতাহানি
করতে চাইলে তিনি রাবণকে অভিশাপ
দেন যে, তিনি পরবর্তী জন্মে রাবণকে
হত্যা করবেন।
No comments