তন্ত্র
আজকে একটু তন্ত্র ও তান্ত্রিক ক্রিয়া নিয়ে দু একটি কথা বলি।
হয়ত অনেকেই জানেন এটি। তবে যাঁদের জানা নেই তাঁরা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
আমরা প্রায়ই শুনি যে অমুক পরিচিত মানুষের ওপর কেউ তন্ত্রের ক্রিয়া করেছে এবং তিনি অকস্মাৎ দূর্বিপাকে পড়েছেন। প্রথমে তিনি বুঝতে পারেন নি, অবশেষে কোন ভাল তান্ত্রিক জ্যোতিষী তাঁকে বিপদ সম্পর্কে অবগত করিয়ে তাঁকে উদ্ধার করেছেন।
আজকের দিনে কেউ ভালোভাবে বাঁচতে চাইলে তিনি অনেকের কাছেই হিংসের পাত্র হয়ে ওঠেন।
আপনার ছেলে পড়াশোনা করে ভালো করে, আপনি ভালো চাকরি করেন বা আপনার সংসারে সদা সুখশান্তি বিরাজমান এর সবকটাই আপনার শত্রুর অশান্তির কারন হতে পারে।
কিন্তু তান্ত্রিক অভিচার ক্রিয়ায় যে ক্ষতি হওয়া শুরু হয় সেটা প্রথমেই নষ্ট করতে থাকে আপনার মন মানসিকতা, সুখ ও শান্তি। যার প্রভাব এসে পড়ে আপনার সমৃদ্ধির ওপর। কিন্তু প্রশ্ন হলো যে সাধারন মানুষ বুঝবেন কি করে যে তিনি শত্রুর ক্ষতিকারক ক্রিয়ার সামনে পড়েছেন।
যদি মনে হয় আপনার শরীরের মধ্যে বিনা কারনে কোন সমস্যা বা কষ্ট তৈরি হচ্ছে, আপনার সুখের সংসারে শুধু শুধু কলহ বিবাদের পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে, হঠাৎ করে ঋনজালে জড়িয়ে পড়ছেন বা বাধ্য সন্তান আচমকাই আপনার সাথে বিদ্বেষপূর্ণ ব্যবহার করছে তাহলে হয়তো আপনার বা আপনার সংসারের কোন সদস্য এই ধরনের ক্রিয়ার শিকার হয়েছেন গুপ্ত শত্রুর দ্বারা।
যেকোনো কৃষ্ণপক্ষের তিথীতে একদামে এক আঁটি পালং শাক কিনুন বাজার থেকে।
পরিবারের যার ওপর ক্রিয়া হয়েছে বলে আপনার মনে হচ্ছে, রাতে তিনি যেখানে মাথা রেখে শোবেন খাটে ঠিক তার নিচে শাকের আঁটি টা রেখে দেবেন। পরদিন সকালে উঠে বাসিমুখে আঁটি টা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে যে কোন গরুর সামনে সেটা রেখে দিন। যদি গরু সেটি উপেক্ষা করে তাহলে আপনার অনুমান সঠিক।
মনে রাখবেন কোন ভাবেই দ্বিতীয় বার আঁটির দিকে গরুকে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করবেন না, বা সেটি পুনরায় তুলে নিয়ে অন্য কোন গরুকে দেবার চেষ্টা করবেন না।
এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি।
কেবলমাত্র সমস্যা থাকলে তবেই করুন, নিছক পরীক্ষা করার জন্য করবেন না, পালং শাক ঘরের শুভশক্তিকেও আকর্ষন করে।
হয়ত অনেকেই জানেন এটি। তবে যাঁদের জানা নেই তাঁরা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
আমরা প্রায়ই শুনি যে অমুক পরিচিত মানুষের ওপর কেউ তন্ত্রের ক্রিয়া করেছে এবং তিনি অকস্মাৎ দূর্বিপাকে পড়েছেন। প্রথমে তিনি বুঝতে পারেন নি, অবশেষে কোন ভাল তান্ত্রিক জ্যোতিষী তাঁকে বিপদ সম্পর্কে অবগত করিয়ে তাঁকে উদ্ধার করেছেন।
আজকের দিনে কেউ ভালোভাবে বাঁচতে চাইলে তিনি অনেকের কাছেই হিংসের পাত্র হয়ে ওঠেন।
আপনার ছেলে পড়াশোনা করে ভালো করে, আপনি ভালো চাকরি করেন বা আপনার সংসারে সদা সুখশান্তি বিরাজমান এর সবকটাই আপনার শত্রুর অশান্তির কারন হতে পারে।
কিন্তু তান্ত্রিক অভিচার ক্রিয়ায় যে ক্ষতি হওয়া শুরু হয় সেটা প্রথমেই নষ্ট করতে থাকে আপনার মন মানসিকতা, সুখ ও শান্তি। যার প্রভাব এসে পড়ে আপনার সমৃদ্ধির ওপর। কিন্তু প্রশ্ন হলো যে সাধারন মানুষ বুঝবেন কি করে যে তিনি শত্রুর ক্ষতিকারক ক্রিয়ার সামনে পড়েছেন।
যদি মনে হয় আপনার শরীরের মধ্যে বিনা কারনে কোন সমস্যা বা কষ্ট তৈরি হচ্ছে, আপনার সুখের সংসারে শুধু শুধু কলহ বিবাদের পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে, হঠাৎ করে ঋনজালে জড়িয়ে পড়ছেন বা বাধ্য সন্তান আচমকাই আপনার সাথে বিদ্বেষপূর্ণ ব্যবহার করছে তাহলে হয়তো আপনার বা আপনার সংসারের কোন সদস্য এই ধরনের ক্রিয়ার শিকার হয়েছেন গুপ্ত শত্রুর দ্বারা।
যেকোনো কৃষ্ণপক্ষের তিথীতে একদামে এক আঁটি পালং শাক কিনুন বাজার থেকে।
পরিবারের যার ওপর ক্রিয়া হয়েছে বলে আপনার মনে হচ্ছে, রাতে তিনি যেখানে মাথা রেখে শোবেন খাটে ঠিক তার নিচে শাকের আঁটি টা রেখে দেবেন। পরদিন সকালে উঠে বাসিমুখে আঁটি টা নিয়ে বাইরে বেরিয়ে যে কোন গরুর সামনে সেটা রেখে দিন। যদি গরু সেটি উপেক্ষা করে তাহলে আপনার অনুমান সঠিক।
মনে রাখবেন কোন ভাবেই দ্বিতীয় বার আঁটির দিকে গরুকে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করবেন না, বা সেটি পুনরায় তুলে নিয়ে অন্য কোন গরুকে দেবার চেষ্টা করবেন না।
এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি।
কেবলমাত্র সমস্যা থাকলে তবেই করুন, নিছক পরীক্ষা করার জন্য করবেন না, পালং শাক ঘরের শুভশক্তিকেও আকর্ষন করে।
No comments