ভাগ্য তো পূর্বলিখিত
অনেকেই বলে থাকেন আমার ভাগ্য তো পূর্বলিখিত! জন্মকালীন গ্রহরা যে ভাবে অবস্থান করেছে সেই অনুযায়ী আমার জীবনে যা কিছু জীবনে ভালো-মন্দ ঘটবে!আমার জীবনে যা কিছু চাওয়া-পাওয়া সবকিছইু পূর্ব নির্ধারিত তা হলে জ্যোতিষী দেখিয়েই কি লাভ বা প্রতিকার করিয়ে কি লাভ? কি ভাবেই বা প্রতিকার কাজ করে?
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
জেনে রাখা দরকার যে প্রতিকারের মাধ্যমে আপনাদের জীবনে যে জিনিস গুলো না পাওয়ার কথা সেগুলোকে কখনোই পাইয়ে দেওয়া সম্ভব না। আপনার জন্মছক যদি কোনো ঘটনা Permit না করে তাহলে আপনি যত বড়ই জ্যোতিষীর কাছে যান না কেন আর আপনি যেখানেই চলে যান না কেন কেউ আপনার সেই কাজ করে দিতে পারবে না তবে কোনো জিনিস পাওয়ার কথা কিন্তু বাধা লক্ষ্য করা গেলে প্রতিকারের মাধ্যমে সেই বাধা অতিক্রম করা সম্ভব। যেমন ধরুন কোনো জাতিকার সন্তান হওয়ার যোগ নেই তাহলে প্রতিকারের মাধ্যমে কিন্তু সেই জাতিকাকে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম করা কখনোই সম্ভব নই।তবে যদি দেখা যায় সন্তান হওয়ার যোগ বিদ্যমান কিন্তু সেই সাথে বাধাও রয়েছে -এই অবস্থায় এখানে প্রতিকার করলে সন্তান উৎপাদন করা জাতিকার পক্ষে সম্ভব। এই খানেই প্রতিকারের ভূমিকা অপরিসীম।
প্রতিকার আমাদের জীবনে ছাতার মতো কাজ করে।ছাতা যেমন আমাদেরকে প্রচন্ড তাপ-দাবদাহ,ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষা করে প্রতিকারও সেই রকমই আমাদের জীবন পথে চলতে গিয়ে যে সব বাধা-বিপওি আসে সেই গুলো থেকে পরিএান পেতে সাহায্য করে। যেমন ধরুন কোনো একজন শিক্ষিত জাতক চাকরির জন্য চেষ্টা করছেন কিন্তু কোনো মতেই তার চাকরিটা হচ্ছে না।জন্মছকে দেখা গেল চাকরির যোগ রয়েছে কিন্তু কর্মস্থানে বাধা বা অশুভ যোগ রয়েছে তাহলে এক্ষেএে প্রতিকারের মাধ্যমে সেই বাধাকে অতিক্রম করা বা কাটানো সম্ভব। এই জায়গায় প্রতিকার গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
জেনে রাখা দরকার যে প্রতিকারের মাধ্যমে আপনাদের জীবনে যে জিনিস গুলো না পাওয়ার কথা সেগুলোকে কখনোই পাইয়ে দেওয়া সম্ভব না। আপনার জন্মছক যদি কোনো ঘটনা Permit না করে তাহলে আপনি যত বড়ই জ্যোতিষীর কাছে যান না কেন আর আপনি যেখানেই চলে যান না কেন কেউ আপনার সেই কাজ করে দিতে পারবে না তবে কোনো জিনিস পাওয়ার কথা কিন্তু বাধা লক্ষ্য করা গেলে প্রতিকারের মাধ্যমে সেই বাধা অতিক্রম করা সম্ভব। যেমন ধরুন কোনো জাতিকার সন্তান হওয়ার যোগ নেই তাহলে প্রতিকারের মাধ্যমে কিন্তু সেই জাতিকাকে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম করা কখনোই সম্ভব নই।তবে যদি দেখা যায় সন্তান হওয়ার যোগ বিদ্যমান কিন্তু সেই সাথে বাধাও রয়েছে -এই অবস্থায় এখানে প্রতিকার করলে সন্তান উৎপাদন করা জাতিকার পক্ষে সম্ভব। এই খানেই প্রতিকারের ভূমিকা অপরিসীম।
প্রতিকার আমাদের জীবনে ছাতার মতো কাজ করে।ছাতা যেমন আমাদেরকে প্রচন্ড তাপ-দাবদাহ,ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষা করে প্রতিকারও সেই রকমই আমাদের জীবন পথে চলতে গিয়ে যে সব বাধা-বিপওি আসে সেই গুলো থেকে পরিএান পেতে সাহায্য করে। যেমন ধরুন কোনো একজন শিক্ষিত জাতক চাকরির জন্য চেষ্টা করছেন কিন্তু কোনো মতেই তার চাকরিটা হচ্ছে না।জন্মছকে দেখা গেল চাকরির যোগ রয়েছে কিন্তু কর্মস্থানে বাধা বা অশুভ যোগ রয়েছে তাহলে এক্ষেএে প্রতিকারের মাধ্যমে সেই বাধাকে অতিক্রম করা বা কাটানো সম্ভব। এই জায়গায় প্রতিকার গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
তাই বন্ধুরা সবাইকেই জীবনে অন্ততপক্ষে একটি বারের জন্য হলেও নিজের জন্মছকটা আপনাদের নিজের ইচ্ছামতো জ্যোতিষীকে দেখানো প্রয়োজন। তাতে আপনারা বুঝতে বা জানতে পারবেন জীবনে আপনারা কতদূর যেতে পারবেন।জীবনে কি পাবেন এবং কি হারাবেন।
No comments